Most of the people like the beauty of Nature . The Fresh nature teach me for receiving my happiness breathing . I do not find myself when I feel the beauty of Nature visibility. Here the density of population remains low and most of the people are connected with agriculture.There is no hustle and bustle , busyness and stress in their life .
Life is so simple here .They all work together and live together happily.
Here life is relaxing and the pollution still can't make its entry to the rural life that's why people are healthy here physically and mentally.
There are many more problems but still one can expect the true sense of healthy living here.
Infact Farmers work hard sothat they can get a lot of crops . Thus They maintain their life . Because it is a big source of their income . Farmers tolerate sun ,rain. At last they can pick their golden rice in their home.
প্রকৃতির অপরূপ লীলাময় দৃশ্য কার না দেখতে ভালো লাগে। গ্রামের দূষণমুক্ত প্রকৃতি আমাকে বুকভরে নিঃশ্বাস নিতে শেখায়। ভয়হীন এক স্বর্গীয় অনুভূতির সাথে জড়িয়ে থাকা গ্রামের প্রকৃতির মাঝে নিজেকে হারিয়ে যেতে ইচ্ছা করে। যেখানে কোনো দূষণ নেই, কোলাহল নেই, আছে শুধু সবুজের সমারোহ এবং গ্রামের মানুষের স্বজনপ্রীতি।যা গ্রামে থাকার অনুপ্রেরণা যোগায়। আজ আমি সেই রকম একটা গ্রামের ছবি তুলে ধরেছি। 50 টি ছবির মধ্যে নিমিচি গ্রামকে বন্দি করেছি। যার মধ্যে গ্রামের অপুর্ব দৃশ্যপট গুলি ফুটে উঠেছে। গ্রামের মানুষের একনিষ্ঠ হাড় ভাঙা পরিশ্রম করে বেঁচে থাকা। যারা কিনা রোদ বৃষ্টি সহ্য করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সোনালী ধান উৎপাদন করে নিজেদের অন্ন যোগানের সাথে সাথে শহরের মানুষের কাছে অন্ন পৌছে দেয়।
গ্রামের জীবনযাত্রা ও গ্রামের প্রকৃতি নিজের অনুভূতির মধ্যে বিলিয়ে দিতে চায়। বাবার সাথে বিভিন্ন গ্রামে ঘুরতে যায়।যখন সময় পায় গ্রামে ঘুরতে যাওয়ার । কলকাতা শহর থেকে 75 কিলোমিটার দূরে নিমিচি গ্রাম। শিয়ালদা স্টেশন থেকে হাসনাবাদ ট্রেনে চেপে ব্যাবলা নামতে হবে ।তার পর ব্যাবলা স্টেশন থেকে বাসে করে যেতে হবে নিমিচি বাজার। সেখানে নেমেই নিমিচি গ্রামের প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে যেতে হবে। বাস রোড দিয়া গেলে টাকি রোড ধরে যেতে হবে।
আপনারা দেখতে পাচ্ছেন গ্রামের মানুষ সোনালী ধান পাকার পর মাঠ থেকে ধান কেটে সেই ধান নিয়ে নিজের ঘরে তুলছে।
গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মধ্যে প্রচণ্ড ভাবে কায়িক পরিশ্রমের একটা ছাপ রয়েছে। তাদের জীবনযাপনের মধ্যে বৈচিত্র্যতা রয়েছে। গ্রামের অনেক মানুষরা জ্বালানির জন্য কাঠ সংগ্রহ করে। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন একটা মহিলা কাঠ সংগ্রহ করে মাথায় করে বাড়ির দিকে রওনা দিয়েছে।
কৃষকরা সোনালী পাকা ধান মাঠ থেকে তুলছে সেই মুহুর্তের ছবি।
ঝিঝি পোকা খুবই উপকারী পোকা। ওরা আমাদের ফসলের জন্য খুব উপকার করে। ওরা মশার লার্ভা খেয়ে বেঁচে থাকে আবার মশা খেয়ে ফসলের রক্ষা করে। এক কথা জীববৈচিত্র্য ভারসাম্য বজায় রাখতে ঝিঝি পোকার উপকারীতা ভোলার নয়। আমি যখন নিমিচি ফসলের মাঠ দিয়ে ঘুরছিলাম তখন হঠাৎ ঝিঝি পোকা দেখি সাথে সাথে ক্যামেরা বন্দি করেছিলাম।
পাকা ধান পেকে মাঠে পড়ে রয়েছে। কৃষকরা পাকা ধান কেটে মাঠে রেখে দিয়েছে এমন মুহুর্তর ছবি।
পাকা ধান পেকে মাঠে রয়েছে এখনো ফসল কাটা হয় নি এমনি দৃশ্য।
গ্রামের ডোবা নালায় শাপলা ফুলের সমারোহ দেখা যায়। আমি শাপলা ফুলের ছবি গুলি ক্যামেরা বন্দি করি।
গ্রাম থাকবে গরু থাকবে না তাকি কখনো হয়। গ্রামের মানুষ গরু পালন করে। গরু তাদের আয়ের একটা উৎস। গরুর দুধ বিক্রি করেও অনেকেই জীবিকা নির্বাহ করে।
গ্রামের পুকুরের ছবি।
গ্রামের একটা ডোবার ছবি
কাঁচা ধানের ছবি
আমাদের দেশ বৈচিত্র্যময় প্রকৃতি দিয়ে ঘেরা।আমার রাজ্য গ্রাম দিয়ে ঘেরা রাজ্যে।বাংলার গ্রাম শান্তি দিয়ে ঘেরা, মমতাময়ী প্রকৃতি দিয়ে সাজানো।শহরের দূষণের থেকে বাইরে বাংলার গ্রাম মমতা দিয়ে ঘেরা। নিমিচি গ্রামের প্রকৃতি সবুজ দিয়ে মোড়া।নানা সবজি দিয়ে ঘেরা নিমিচি গ্রামের মাঠ।কৃষকরা একের পর এক ফসল উৎপাদন করছে।বিচিত্র ফসল দেখতে মন ছুঁয়ে যায়।তাই তো আমি ছুটে যাই গ্রামের প্রকৃতির কোলে।জেনো গ্রামে যেয়ে আমার মন শান্ত হয়।আমি স্বর্গীয় সুখ পাই।আমার চোখ সবসময় সবুজ চাই।
প্রকৃতি গ্রাস কারি শহর ছেড়ে প্রকৃতির নিষ্পাপ সবুজ দেখতে বার বার ছুটে যেতে ইচ্ছা করে।
তাই আমি সকলকে বলবো শহরের কর্মব্যস্ততার মাঝে একটু সময় বের করে গ্রামে নিবিড় শান্ত প্রকৃতির সবুজ দেখবেন, এক নতুন স্বর্গীয় সুখের অনুভূতি পাবেন।
উপরের 50 টি ছবি আমার Mi A1 ফোন ক্যামেরা দিয়ে তুলেছিলাম আমি নিজেই।
Village : Nimichi
District : North 24 parganas
State : West Bengal
Country : India
Regards @simaroy