নিজের ভেতোর পুষে রাখা শখটাকে বাস্তবে রুপ দিয়ে যে শান্তিটা পাওয়া যায়,তা মনে হয় আর কোনো কাজের ভেতোর খুজে পাওয়া যায়না।শখ জিনিসটা শুধু যে মানুষকে শান্তি দেয় তা না,একজনের রুচিবোধ এবং সৌখিনতার পরিচায়ক হিসেবেও কাজ করে।কারো শখ পেইন্টিং,কারো গান গাওয়া,কারো লেখালেখি,কারো বাগান করা তো আবার কারো ঘুরে-বেড়ানো। আবার কেউ নিজের বাসার ছাদে কিংবা বেলকুনিতে রঙবেরঙের ফুলের গাছ লাগিয়ে নিজের শখকে পূর্ণতা দান করে।আমার কাছের একজন আত্মীয় তার শখকে পূর্ণতা দিয়ে নিজের গ্রীণ হ্যাভেন তৈরি করেছেন। হরেক রকমের ফুলের গাছ দিয়ে সাজিয়ে তুলেছেন তার হ্যাভেনকে।হ্যাভেন সম্পর্কে জানলেন তো কালেকশন দেখবেন না? সেটাও দেখায় দিচ্ছি ।
রেইন লিলি।
পার্পেল হার্ট
এমারিলিস লিলি
ডায়ানথাস ।
থাউজেন্ড রোজ ।
করোনার কথা বলি। হ্যাঁ, ফুলের কথায়ও করোনাকে টানতে হচ্ছে। না টেনে উপায় কী? সংক্রমণ ব্যাধি সেই যে শুরু হয়েছিল আজও একইরকম চোখ রাঙিয়ে চলেছে। এরই মাঝে তছনছ হয়ে গেছে কত কিছু! রং হারিয়েছে জীবন। তাই বলে হতাশ হলে চলবে না। ছন্দে ফিরতে হবে। রং রূপে জেগে উঠতে হবে আবার।এই বসে থাকার সময়টাকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের এমন ছোট ছোট শখগুলোকে কিন্তু পূরন করা যেতেই পারে। মনে শান্তিও পাবেন ,সুন্দরভাবে সময়টাও পার করতে পারবেন।