বাহুবলিকে টেক্কা দিল অ্যামাজন অভিযান! | কালের কণ্ঠ
ছবি মুক্তির আগেই ২০১৫ সালে চলচ্চিত্র জগতকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল বাহুবলি। ছবির বিশাল পোস্টার বানিয়েছিলেন ছবি নির্মাতারা।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নিয়েছিল সেটি। তবে এই দৌঁড়ে পিছিয়ে নেই টলিউডও। এবার সেই পোস্টারকে টেক্কা দিতে হাজির আপকামিং কলকাতার বাংলা ছবি অ্যামাজন অভিযানের পোস্টার। গতকাল সন্ধ্যায় কলকাতার মোহনবাগান মাঠকে ঢেকে দিল এই ছবির পোস্টার।
২০১৫ সালে বাহুবলির পোস্টার মুক্তি পায়। সেই পোস্টার ছিল ৫১ হাজার ৬০০ বর্গফুট। যা বিশ্বের সবথেকে বড় পোস্টারের তকমা পায়। আর এবার সেই পোস্টারকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেল অ্যামাজন অভিযানের বৃহৎ পোস্টার। যা বাহুবলির পোস্টারের থেকে আকৃতিতে অনেকটাই বড়।
মোহনবাগান মাঠে ৬০ হাজার ৮০০ বর্গফুটের এই পোস্টার উন্মোচন করা হয়। লম্বা করে দাঁড় করালে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, দিল্লির কুতুব মিনারকেও ছাড়িয়ে যাবে এই পোস্টার। ৮০ জনের পরিশ্রমে ওই পোস্টারটিকে তৈরি করা হয়েছে।
ছবি মুক্তির আগেই ২০১৫ সালে চলচ্চিত্র জগতকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল বাহুবলি। ছবির বিশাল পোস্টার বানিয়েছিলেন ছবি নির্মাতারা। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নিয়েছিল সেটি। তবে এই দৌড়ে পিছিয়ে নেই টলিউডও। এবার সেই পোস্টারকে টেক্কা দিতে হাজির আপকামিং বাংলা ছবি অ্যামাজন অভিযানের পোস্টার। গতকাল সন্ধ্যায় মোহনবাগান মাঠকে ঢেকে দিল এই ছবির পোস্টার।
২০১৫ সালে বাহুবলির পোস্টার মুক্তি পায়। সেই পোস্টার ছিল ৫১ হাজার ৬০০ বর্গফুট। যা বিশ্বের সবথেকে বড় পোস্টারের তকমা পায়। আর এবার সেই পোস্টারকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেল অ্যামাজন অভিযানের বৃহৎ পোস্টার। যা বাহুবলির পোস্টারের থেকে আকৃতিতে অনেকটাই বড়। মোহনবাগান মাঠে ৬০ হাজার ৮০০ বর্গফুটের এই পোস্টার উন্মোচন করা হয়। লম্বা করে দাঁড় করালে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, দিল্লির কুতুব মিনারকেও ছাড়িয়ে যাবে এই পোস্টার। ৮০ জনের পরিশ্রমে ওই পোস্টারটিকে তৈরি করা হয়েছে।
অভিনেতা দেব ও পরিচালক কমলেশ্বর মুখার্জি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। দেব বলেন, চাঁদের পাহাড়ের সিকুয়েল তৈরি করা হোক এটা আমি প্রথমে চাইনি। কিন্তু, কমলেশ্বরদার উপর আমার আস্থা ছিল। আমি জানতাম তিনি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্পকে ঠিক মতো মানুষের সামনে আনতে পারবেন। ২০ কোটি টাকার বেশি বাজেটের ছবি এর আগে কোনও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে হয়নি।
কমলেশ্বর মুখার্জি বলেন, এরকম জিনিস কলকাতায় আগে কোনও দিন হয়নি। অ্যামাজনের জঙ্গলে কাজ করার অভিজ্ঞতা মুখে বলা যায় না। এটা অন্যরকম একটা অনুভূতি। আশা করি ছবিটি দর্শকদের ভালো লাগবে।